জুম,আর দিন কোন আমলটি বেশি বেশি করতে হবে | jumma mubarak

আজ আলোচনা করবো জুম,আর দিন কোন আমলটি বেশি বেশি করতে হবে ৷

হযরত আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত।রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন-

তোমরা জুম,আর রাত ও জুমার দিনে আঁমার উপর বেশি বেশি দরূদ পাঠ কর।যে ব্যক্তি আঁমার উপর একবার দরূদ পাঠ করে আল্লাহ তাআলা তার উপর দশবার রহমত
নাযিল করেন।
**দলিল**
*(ক.) আসসুনানুল কুবরা,বায়হাকী ৩/২৪৯
*(খ.) ফাযাইলুল আওকাত,বায়হাকী- ২৭৭
*(গ.) আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, ইবনুস সুন্নী ৩৭৯।
[সনদ হাসান পর্যায়ের।]

হজরত আলি (রা:) বর্ণনা করেন, “যে ব্যক্তি নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর জুমার দিন ১০০ বার দরুদ পাঠ করে,সে কেয়ামতের দিন এমন অবস্থায় উঠবে যে,তার চেহারায় নূরের জ্যোতি দেখে লোকেরা বলাবলি করতে থাকবে এই ব্যক্তি কী আমল করেছিল!’
[কানজুল উম্মাল : ১৭৪]

ইমাম ইবনে শাহীন (রহঃ) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) এর সূত্রে বর্ণনা করেন, হুজুরপূর নূর,নবী করীম রাউফুর রাহীম (ﷺ) ইরশাদ করেন- নিশ্চয় আঁমার প্রতি দরূদ পড়াটা পুলছিরাতে নূর হিসেবে থাকবে। আর যে ব্যক্তি জুমাআর দিনে ৮০ বার দুরূদ শরীফ পাঠ করবে তার ৮০ বৎসরের গুণাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
*দলিল*
*১. সা’দাতুদ দারাইন,আল-মাকতাবাতুত তাওফিকিয়্যাহ,তুরস্ক,পৃ:১০৩
*২. আল ফিরদৌস বিমাসুরিল খাত্তাব,২য় খন্ড, ৪০৮ পৃষ্ঠা, হাদিস- ৩৮১৪

আমরা এই আমলটি বেশি বেশি করার চেষ্টা করবো ইন শা আল্লাহ ৷

Spread the love

Leave a Comment