১- নিয়মিত নামাজ আদায় করা:-
আল্লাহ তায়া দৈনিক যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন তা যথাসময়ে আদায় করতে হবে ৷
২- আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করা :- আল্লাহ তায়ালা অগণিত নিয়ামত আমাদেরকে দিয়েছেন ৷ আল্লাহর নিয়ামত ছাড়া কেও একমুহূর্ত বাচতে পারে না ৷ ফলে আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করতে হবে ৷
৩- ধৈর্য্য :- মানুষের জীবনে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নরকম বিপদ নেমে আসে, সেই সময় অধৈর্য্য না হয়ে ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে ৷
৪- ক্ষমা :- জীবনে চলার পথে যদি কোন প্রকার গুনাহ হয়ে যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে ৷ আর কোন মানুষ ভুল করার পর যদি আপনার কাছে ক্ষমা চায় তাহলে তাকে ক্ষমা করে দিতে হবে ৷
৫- ভালোবাসা :- ছোট বড় সকলকে ভালোবাসতে হবে ৷ মানুষ কে ভালোবাসলে বা পিপদে পাশে দাড়ালে আল্লাহ খুসি হন ৷
৫- সাহায্য করা :- কোন দারিদ্র মানুষ অভাবের সময় হাত বাড়ালে তাকে সাহায্য করতে হবে ৷
৭- দুয়া :- দুয়া হল এবাদতের মগজ ৷ ফলে দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যানের জন্য আল্লাহর কাছে দুয়া চাইতে হবে ৷ দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ লাভের শ্রেষ্ট একটি দুয়া হল- “রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাও আ ফিল আখিরাতি হাসানাতাও অ কিনা আযাবান নার”
৮- স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে সু সম্পর্ক :-
স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে গভীর সম্পর্ক থাকতে হবে ৷ স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা যত বেশি হবে সেই বাড়িতে আল্লাহর রহমত তত বেশি বর্ষণ হবে ৷
৯ – মা ও বাবাকে ভালোবাসা: – মা ও বাবা কে ভালোবাসতে হবে এবং তাদের খিদমাত করতে হবে ৷
১০- হালাল রুজি খাওয়া :- নিজ পরিবারের মানুষদের হালাল রুজি খাওয়াতে হবে এবং নিজেও তা খেতে হবে ৷
এই ১০টি কাজ করলে ইন শা আল্লাহ, সংসারে সুখ ও শান্তিতে ভরে যাবে ৷