যে 2 শ্রেনী নারীর নামাজ কবুল হয় না
নামাজ মুসলমান নর-নারী উভয়ের জন্যেই ফরয করা হয়েছে। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কিছু মুসলিম নারী আছেন যাদের নামাজ কবুল হয় না। তবে দেখুন কোন ধরণের মুসলিম নারীর নামাজ কবুল হয় না হাদিসের আলোকে জেনে নিই- روي عن ابي هريره انه لقي امراه متطيبه تريد المسجد فقال يا امة الجبار: أين تريدين؟ قالت :المسجد قال:وله تطيبت ، قالت : نعم قال: فاني سمعت الي المسجد لم ترسول الله صلى الله عليه وسلم يقول : (ايما امرأة تطيبت ثم خرجتقبل لها صلاة حتي تغتسل) وفي لفظ عند احمد في مسنده (( قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا مِنْ امْرَأَةٍ تَطَيَّبَتْ لِلْمَسْجِدِ فَيَقْبَلُ اللَّهُ لَهَا صَلَاةً حَتَّى تَغْتَسِلَ مِنْهُ اغْتِسَالَهَا مِنْ الْجَنَابَةِ فَاذْهَبِي فَاغْتَسِلِي)) ১. নবী কারীম সল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লাম এরশাদ করেন, সেই মহিলার কোন নামাজ কবুল হয় না যে তার স্বামী ছাড়া অন্য কারোর জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করে এবং যতক্ষণ না সে নাপাক ব্যক্তির মতো গোসল হয়ে পবিত্র না হয়, ততক্ষণ তার নামাজ কবুল হবে না। (আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ,সিলসিলাতুস সাহীহা : হা. ১০৩১)
হারতে যাবের রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি অসাল্লাম বলেছেন : ‘তিন’ ব্যক্তির নামাজ কবুল হয় না। এবং তাদের সৎ আমল ঊরধ্বমুখি হয় না । 1) পলাতক গোলাম, যতক্ষণ সে না মালিকের নিকট ফিরে আসে। 2) যে স্ত্রীর উপর স্বামী অসন্তুষ্ট থাকে । 3) মাতাল, যতক্ষণ না জ্ঞান ফিরে।